Tuesday, October 10, 2017

Aunty sucking uncle cock and fucking sex

This summary is not available. Please click here to view the post.

Webcam Rides Cock Young MILF CumShot

bd bhabi xvideo hd

Hot bangla short films

This summary is not available. Please click here to view the post.

bd xideo hd

This summary is not available. Please click here to view the post.

এক দম্পতির গ্রুপ সেক্স



এক দম্পতির গ্রুপ সেক্স


দীনা একটা মোচর দিয়ে বলল এত রোমান্টিক ভাবে ডাকলে কি বিছানা ছারতে ইচ্ছে করে..? এখানেই সারাদিন কাটিয়ে দিতে মনে চায়। বলে উঠে বসল আর আমিও সোজা হয়ে দাঁড়ালাম। আর আমার বাড়াটা ওর মুখের কাছে ঝুলতে দেখেই দীনা খপ করে ধরে মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করল। কয়েকবার চুষতেই বাড়া শক্ত হয়ে গেল। আমি তখন মাথা ধরে কোমর পেছনে নিয়ে মুখ থেকে বাড়া সরিয়ে নিলাম।
দীনা কামুক একটা দৃষ্টি দিয়ে বলল কি হল গো স্বাদ মিটে গেছে।
দিনার হাত ধরে টেনে দাড় করিয়ে নিজের শরীরের সাথে জরিয়ে পাছায় টিপে আর ঠোঁট চুষে বললাম কোন সক্ষম পুরুষকে বলতে শুনেছ যে ভোদার স্বাদ মিটে গেছে।
কিন্তু মেডাম ইঞ্জিন চালাতে মেশিনেত কিছু তেলও দিতে হয়। বলে দীনাকে বাথরুমের দিকে মুখ করে পাছায় একটা চাপর মেরে বললাম যান ফ্রেশ হয়ে নেন।
আমি একটা টিশার্ট আর জিন্স পরে নিলাম। আর দীনা আধাঘণ্টা পর টয়লেট থেকে বের হল বের হয়ে বলল সামস্ আমার vagina একটু ফুলে গেছে মনে হচ্ছে রানের সাথে ঘসা লাগছে।
আমি বললাম অনেকদিন পরে করেছ তাই এমন হয়েছে হয়ত ঠিক হয়ে যাবে।
তারপর দীনা একটা স্কার্ট আর টপস পরল তার সাথে লম্বা ওড়না।
ডাইনিংয়ে গিয়ে খাবার order দিতে দিতে ২:৫০ বেজে গেল। খাওয়া শেষ করতে করতে সারে তিনটা।
রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে হোটেলের লবিতে এসে দাঁড়ালাম উদ্দেশ্য ছিল বাইরে যাওয়ার, কিন্তু বাইরে রোদের ঝলকানি দেখে মত পরিবর্তন করলাম। কি আর করা আবার রুমে ফিরে গেলাম। দীনা রুমে গিয়ে সব কাপড় খুলে বিছানায় গেল বলল আমার আবার ঘুম পাচ্ছে।
ব্যাস চাদর মুরি দিয়ে শুয়ে পরল। কিছুক্ষণ পরে ওর জোরে জোরে নিশ্বাস পরার শব্দ শুনতে পেলাম।
আমি একটা সিগারেট হাতে নিয়ে বেলকনির পাশে এসে বসলাম। বেলকনিতে তখন রোদ ফেটে পরছে নয়ত সেখানেই বসা যেত। দুরে সমুদ্রের ঢেউয়ে কিছু নারী পুরুষ লাফ ঝাপ করছে।
সিগারেট টা ধরাতেই যেন ভাবনার দরজা টা খুলে গেল। বা দিকে তাকিয়ে দিনার দিকে তাকালাম। সাদা বিছানায় ওর কালো শরীরটা কেমন abstract লাগছে। ঠিক একটা ভশ্কর্যের মত লাগছে।
দিনার শরীরটা ঠিক মেয়েলি না। rough skin চওড়া মাংসল কাঁধ কোমর চওড়া শুধু পাছাটা একটু বড়। বক্ষ ঠিক সুন্দরের মধ্যে পরে না চিত হয়ে শুয়ে থাকলে দুই দিকে ঝুলে পরে।
আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর ফিগার নিশন্দেহে আমার বউয়ের। তারপর মোহাম্মদপুরের আপু তারপর বগুড়ার সেই লজ্জাবতী। এদের কাউকে উপভোগ করতে আমার এত সময় বা টাকা খরচ হয় নি কিন্তু এই মেয়ের জন্য এত কিছু কেন করছি ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।
দুরে দিগন্তের দিকে তাকিয়ে কিছুটা উদাস বোধ করলাম। জীবন কি হবার কথা ছিল আর এখন কোথায় যাচ্ছি।
একজনের সাথেই প্রেম বিয়ে সব করলাম ভেবেছিলাম জীবনটাই পার করে দিব।তারপর একদিনের ঘটনায় সব উল্টে গেল। গুলশানের KFC দুপুর ২:২০ may 207
হরেক রকম ভাবনা ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ নূপুর আর সানাহ সাহেবের কথা মনে পরে গেল। কাল তাদের ২৩ তম বিবাহ বার্ষিকী। আপাত দৃষ্টিতে খুব সুখী দম্পতি বলেই মনে হল। বয়সের কারণে কিছু খুঁট খাট ত হতেই পারে। এখন কি করছে তারা হয়ত গাড়ি টারি নিয়ে ঘুরছে। নয়ত একে অপরকে জরিয়ে ধড়ে হোটেল থেকে সমুদ্র দেখছে। এমন আরও রাজ্যের চিন্তা করতে করতে চেয়ারে হেলান দিয়ে কখন ঘুমিয়ে গেছি বলতেও পারি না।
ঘুম ভাঙল দিনার ডাকে। দীনা ওর নগ্ন শরীর আমার কোলের উপর ছেড়ে দিল আর বা হাত দিয়ে গলা জরিয়ে ধরল। ওর একটা মাই আমার মুখে এসে ঘসা লাগল। আর কোমরটা আস্তে আস্তে সামনে পেছনে করতে লাগল। এর অর্থ কি তা আর খুলে বলার প্রয়োজন নেই।
আমিও আমার একটা হাত দিনার দুই পায়ের মাঝে চালান করলাম আর একটা মাই মুখে পুরে চুষতে শুরু করলাম। দীনা আও করে একটা শব্দ করল। দেখলাম তেমন কাজের দরকার নেই যোনি তৈরিই আছে। ট্রাউজারের ভেতর আমার বাড়াও তার অস্তিত্ব জানান দিতে লাগল। দীনা চোখ বন্ধ করে আমার আঙ্গুলের কারসাজির মজা নিতে থাকল। আর মুখে আহ…আ…..উফ…সামস্ সিৎকার দিতে লাগল। কিছুক্ষণ পরে দিনার কানে কানে বললাম দাড়াও।
দীনা উঠে দাঁড়ালো আমি দীনাকে চেয়ারে বসিয়ে ওর দুই পা দুই হাতলে তুলে দিলাম। আর হাঁটু গেরে বসে ওর ফাঁক হয়ে থাকা যোনিটা দেখতে লাগলাম। ওর শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অঙ্গটা আসলে ওর যোনিটাই। ভেতরের রঙ একদম টকটকে গোলাপি। আমি বা হাতের দুই আঙ্গুল যোনিতে ঢুকিয়ে দিলাম। দিনার মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম চোখ বন্ধ করে আছে।
তারপর মুখটা কাছে নিয়ে যোনির সোঁদা গন্ধটার স্বাদ নিলাম। দেখলাম উৎকট গন্ধ নেই। আর দেরি না করে সরাসরি যোনি উপরের অংশে মুখ নিয়ে ভগ্নাকুরটা ঠোট দিয়ে চেপে ধরে জিব দিয়ে ভগ্নাকুরের মাথাটা চাইতে শুরু করলাম।
দীনা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে চিত হয়ে ঘুমাচ্ছে। একটা হাট ভাজ করা তাই ওর যোনি একটু ফাঁক হয়ে আছে। গোলাপি গহ্বরটা দেখে মনে হচ্ছে একবেলার গাদনে অনেকটা খাক হয়ে গেছে। ভিডিও চেটিং এর সময় আরও টাইট মনে হয়েছিল।
হেটে বিছানার পাশে গিয়ে ঝুঁকে ঠোঁটে একটা চুমু খেলাম আর গুদের চেরায় দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে হাল্কা চাপ দিয়ে বললাম উঠেন মেডাম 2 টা বাজে, তৈরি হয়ে নেন। দুপুরের খাবার খেতে যাব।
দীনা একটা মোচর দিয়ে বলল এত রোমান্টিক ভাবে ডাকলে কি বিছানা ছারতে ইচ্ছে করে..? এখানেই সারাদিন কাটিয়ে দিতে মনে চায়। বলে উঠে বসল আর আমিও সোজা হয়ে দাঁড়ালাম। আর আমার বাড়াটা ওর মুখের কাছে ঝুলতে দেখেই দীনা খপ করে ধরে মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করল। কয়েকবার চুষতেই বাড়া শক্ত হয়ে গেল। আমি তখন মাথা ধরে কোমর পেছনে নিয়ে মুখ থেকে বাড়া সরিয়ে নিলাম।
দীনা কামুক একটা দৃষ্টি দিয়ে বলল কি হল গো স্বাদ মিটে গেছে।
দিনার হাত ধরে টেনে দাড় করিয়ে নিজের শরীরের সাথে জরিয়ে পাছায় টিপে আর ঠোঁট চুষে বললাম কোন সক্ষম পুরুষকে বলতে শুনেছ যে ভোদার স্বাদ মিটে গেছে।
কিন্তু মেডাম ইঞ্জিন চালাতে মেশিনেত কিছু তেলও দিতে হয়। বলে দীনাকে বাথরুমের দিকে মুখ করে পাছায় একটা চাপর মেরে বললাম যান ফ্রেশ হয়ে নেন।
আমি একটা টিশার্ট আর জিন্স পরে নিলাম। আর দীনা আধাঘণ্টা পর টয়লেট থেকে বের হল বের হয়ে বলল সামস্ আমার vagina একটু ফুলে গেছে মনে হচ্ছে রানের সাথে ঘসা লাগছে।
আমি বললাম অনেকদিন পরে করেছ তাই এমন হয়েছে হয়ত ঠিক হয়ে যাবে।
তারপর দীনা একটা স্কার্ট আর টপস পরল তার সাথে লম্বা ওড়না।
ডাইনিংয়ে গিয়ে খাবার order দিতে দিতে ২:৫০ বেজে গেল। খাওয়া শেষ করতে করতে সারে তিনটা।
রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে হোটেলের লবিতে এসে দাঁড়ালাম উদ্দেশ্য ছিল বাইরে যাওয়ার, কিন্তু বাইরে রোদের ঝলকানি দেখে মত পরিবর্তন করলাম। কি আর করা আবার রুমে ফিরে গেলাম। দীনা রুমে গিয়ে সব কাপড় খুলে বিছানায় গেল বলল আমার আবার ঘুম পাচ্ছে।
ব্যাস চাদর মুরি দিয়ে শুয়ে পরল। কিছুক্ষণ পরে ওর জোরে জোরে নিশ্বাস পরার শব্দ শুনতে পেলাম।
আমি একটা সিগারেট হাতে নিয়ে বেলকনির পাশে এসে বসলাম। বেলকনিতে তখন রোদ ফেটে পরছে নয়ত সেখানেই বসা যেত। দুরে সমুদ্রের ঢেউয়ে কিছু নারী পুরুষ লাফ ঝাপ করছে।
সিগারেট টা ধরাতেই যেন ভাবনার দরজা টা খুলে গেল। বা দিকে তাকিয়ে দিনার দিকে তাকালাম। সাদা বিছানায় ওর কালো শরীরটা কেমন abstract লাগছে। ঠিক একটা ভশ্কর্যের মত লাগছে।
দিনার শরীরটা ঠিক মেয়েলি না। rough skin চওড়া মাংসল কাঁধ কোমর চওড়া শুধু পাছাটা একটু বড়। বক্ষ ঠিক সুন্দরের মধ্যে পরে না চিত হয়ে শুয়ে থাকলে দুই দিকে ঝুলে পরে। তবে sex এর সময় বেশ crazy হয়ে উঠে তাতে একটা extra vibe create করে।
আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর ফিগার নিশন্দেহে আমার বউয়ের। তারপর মোহাম্মদপুরের আপু তারপর বগুড়ার সেই লজ্জাবতী। এদের কাউকে উপভোগ করতে আমার এত সময় বা টাকা খরচ হয় নি কিন্তু এই মেয়ের জন্য এত কিছু কেন করছি ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।
দুরে দিগন্তের দিকে তাকিয়ে কিছুটা উদাস বোধ করলাম। জীবন কি হবার কথা ছিল আর এখন কোথায় যাচ্ছি।
একজনের সাথেই প্রেম বিয়ে সব করলাম ভেবেছিলাম জীবনটাই পার করে দিব।তারপর একদিনের ঘটনায় সব উল্টে গেল। গুলশানের KFC দুপুর ২:২০ may 2016.
হরেক রকম ভাবনা ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ নূপুর আর সানাহ সাহেবের কথা মনে পরে গেল। কাল তাদের ২৩ তম বিবাহ বার্ষিকী। আপাত দৃষ্টিতে খুব সুখী দম্পতি বলেই মনে হল। বয়সের কারণে কিছু খুঁট খাট ত হতেই পারে। এখন কি করছে তারা হয়ত গাড়ি টারি নিয়ে ঘুরছে। নয়ত একে অপরকে জরিয়ে ধড়ে হোটেল থেকে সমুদ্র দেখছে। এমন আরও রাজ্যের চিন্তা করতে করতে চেয়ারে হেলান দিয়ে কখন ঘুমিয়ে গেছি বলতেও পারি না।
ঘুম ভাঙল দিনার ডাকে। দীনা ওর নগ্ন শরীর আমার কোলের উপর ছেড়ে দিল আর বা হাত দিয়ে গলা জরিয়ে ধরল। ওর একটা মাই আমার মুখে এসে ঘসা লাগল। আর কোমরটা আস্তে আস্তে সামনে পেছনে করতে লাগল। এর অর্থ কি তা আর খুলে বলার প্রয়োজন নেই।
আমিও আমার একটা হাত দিনার দুই পায়ের মাঝে চালান করলাম আর একটা মাই মুখে পুরে চুষতে শুরু করলাম। দীনা আও করে একটা শব্দ করল। দেখলাম তেমন কাজের দরকার নেই যোনি তৈরিই আছে। ট্রাউজারের ভেতর আমার বাড়াও তার অস্তিত্ব জানান দিতে লাগল। দীনা চোখ বন্ধ করে আমার আঙ্গুলের কারসাজির মজা নিতে থাকল। আর মুখে আহ…আ…..উফ…সামস্ সিৎকার দিতে লাগল। কিছুক্ষণ পরে দিনার কানে কানে বললাম দাড়াও।
দীনা উঠে দাঁড়ালো আমি দীনাকে চেয়ারে বসিয়ে ওর দুই পা দুই হাতলে তুলে দিলাম। আর হাঁটু গেরে বসে ওর ফাঁক হয়ে থাকা যোনিটা দেখতে লাগলাম। ওর শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অঙ্গটা আসলে ওর যোনিটাই। ভেতরের রঙ একদম টকটকে গোলাপি। আমি বা হাতের দুই আঙ্গুল যোনিতে ঢুকিয়ে দিলাম। দিনার মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম চোখ বন্ধ করে আছে।
তারপর মুখটা কাছে নিয়ে যোনির সোঁদা গন্ধটার স্বাদ নিলাম। দেখলাম উৎকট গন্ধ নেই। আর দেরি না করে সরাসরি যোনি উপরের অংশে মুখ নিয়ে ভগ্নাকুরটা ঠোট দিয়ে চেপে ধরে জিব দিয়ে ভগ্নাকুরের মাথাটা চাইতে শুরু করলাম।